কিশোরগঞ্জের যোগাযোগ ব্যবস্থা
কিশোরগঞ্জের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। রাজধানী ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। সড়ক ও রেলপথের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যায়।
স্থানীয় প্রশাসন আরএইচডি, এলজিইডি ও পৌরসভা সকল রাস্তা তদারকি করে থাকে।ঢাকা হতে কিশোরগঞ্জ পৌঁছাতে বাসযোগে ভাড়া ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা।
ছাড়ার স্থান |
বাসের নাম |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
মহাখালী বাস ডিপো হতে |
১।বিআরটিসি সার্ভিস (এসি)
২। অনন্যা |
সকাল ৫.০০ টা হতে ১৫ মিনিট পরপর রাত ৮টা পর্যন্ত |
গাড়ী ছাড়ার সময় হতে ২.৫-৩ ঘন্টা |
গোলাপবাগ মাঠ (সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড এর আগে) যাতায়াত পরিবহন ও অনন্যা সুপার এ দুটি সার্ভিস ঢাকার গোলাপবাগ মাঠ থেকে কিশোরগঞ্জের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে। পরিবহন দুটি ভৈরব হয়ে চলাচল করে। অন্যদিকে অনন্যা পরিবহন, উজানভাটি ইত্যাদি কিশোরগঞ্জ থেকে পাকুন্দিয়া-মটখোলা-টোক-কাপাসিয়া-গাজিপুর হয়ে ঢাকার মহাখালী বাস ডিপো পর্যন্ত চলাচল করে। এছাড়া কিশোগঞ্জের বত্রিশ বাসস্ট্যান্ড থেকে ঢাকার সায়েদাবাদ পর্যন্ত ঈশাঁখা পরিবহন নামে অন্য একটি পরিবহন নিয়মিত চলাচল করছে। |
|||
বাস যোগাযোগ ছাড়াও কিশোরগঞ্জের সাথে ঢাকার ট্রেন যোগাযোগও অত্যন্ত ভাল। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিনি সকাল ৭.২০ টায় এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে একটি আন্ত:নগর ট্রেন বুধবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাড়া নিয়মিত চলাচল করে। ট্রেনটি দুপুর ১১:৫০ মিনিটে কিশোরগঞ্জ স্টেশনে পোঁছার পর পুণরায় ১২:০৫ মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এবং ঢাকায় পোঁছার পর সন্ধ্যা০ ৫:৪০ মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার কমলাপুর থেকে কিশোরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ ট্রেনটি রাত এগারটায় কিশোরগঞ্জ পোঁছার পর পরদিন সকাল ০৬:০৫ মিনিটে এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। | |||