নারায়নগঞ্জের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব

জ্যোতি বসুর আমলের এই ঘটনাগুলি আজও তাড়া করে বেড়ায় বামেদের - Massacre And  Murder Incident In Time Of Former West Bengal Chief Minister Jyoti Basu -  Aaj Tak Bangla

জ্যোতি বসু একজন ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ।তিনি সিপিআই (এম) দলের সদস্য। ১৯৭৭ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত একটানা তেইশ বছর জ্যোতি বসু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই ছিলেন ভারতের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী।এছাড়াও ১৯৬৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি সিপিআই(এম) দলের পলিটব্যুরো সদস্য ছিলেন।বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী গ্রামে।

সম্মাননা:

তাঁর মৃত্যুর পর বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানকে আহ্বায়ক করে বাংলাদেশে ২০১ সদস্যবিশিষ্ট “কমরেড জ্যোতি বসু স্মরণে নাগরিক পর্ষদ” গঠন করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর  ঘনিষ্ঠ সহচর খান সাহেব ওসমান আলীঃ এ জেলার কৃ্তি সন্তান ও প্রবীন রাজনীতিবিদ ছিলেন। জাতী্য সংসদ সদস্য জনাব নাসিম ওসমান ও শামী্ম ওসমান তারই সুযোগ্য সন্তান।

আলী আহমদ চুনকাঃনারায়ণগঞ্জের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ছিলেন। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র ডঃ সেলিনা হায়াত আইভি তারই মেয়ে।

শাহরিয়ার হোসেন (জন্ম১ জুন১৯৭৬)

মোহাম্মদ শাহরিয়ার হোসেন নারায়ণগঞ্জে জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার।১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে তার অন্তর্ভুক্তি ঘটে। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ এ ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত হন। এরপর ১৯৯৬ সালে জাতীয় দলে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ঝড়োগতিতে সাবলীল ভঙ্গীমায় উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণসহ ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী টেস্টের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে ঢাকা বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করেন।

আতহার আলী খান(জন্ম১০ ফেব্রুয়ারি১৯৬২)

আতাহার আলী খান বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক বাংলাদেশীক্রিকেটার। লম্বাটে গড়নের ক্রিকেট খেলোয়াড় আতহার আলী আশির দশকে মাঝারী সারির ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। পরবর্তীতে ভারতীয় ব্যাটসম্যান ও বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেট কোচ মহিন্দর অমরনাথের পরামর্শক্রমে তিনি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে নিয়মিতভাবে মাঠে আবির্ভূত হন।[১] তিনি ধীরগতির মিডিয়াম পেসার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৬ উইকেটও লাভ করেছেন।[২] বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নির্বাচক হিসেবে আসীন রয়েছেন। পাশাপাশি ক্রিকেটে ধারাভাষ্যকার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের অন্যতম দল দুরন্ত রাজশাহীর প্রধান কোচ।

মোনেম মুন্না একজন প্র‌য়াত বাংলাদেশী ফুটবল তারকা। বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসের সেরা ডিফেন্ডারদের মধ্যে তাকে গণ্য করা হয়। এক যুগ ধরে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের সাথে খেলেছেন। আবাহনী ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৯২ সনে আবাহনীর জন্য ২০ লাখ টাকার চুক্তিতে স্বাক্ষর করে নতুন দেশীয় রেকর্ড সৃষ্টি করেন। কোলকাতার ইস্ট বেঙ্গল দলেও খেলেছেন। খেলোয়াড়ী জীবন শেষে আবাহনীর ম্যানেজারের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

ফুটবল ক্যারিয়ার

·         ১৯৮০-৮১ : পাইওনিয়ার ফুটবল পোস্ট অফিস

·         ১৯৮২ : দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল শান্তিনগর

·         ১৯৮৩ : দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ

·         ১৯৮৪-৮৫ : প্রথম বিভাগ ফুটবল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ

·         ১৯৮৬ : প্রথম বিভাগ ফুটবল ব্রাদার্স ইউনিয়ন

·         ১৯৮৭-৯৮ : প্রথম বিভাগ ফুটবল আবাহনী

·         ১৯৯১-৯৩ : ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কলকাতা

·         ১৯৮৬-১৯৯৭: জাতীয় দল